
বেঙ্গলি সাঁওতালি ও ইংলিশ এই তিনটি ভাষায় মাদার টোন শিক্ষা নিয়ে ওই দিন ওই অনুষ্ঠান করা হয়। ওই দিন ওই কলেজের সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীরা তাদের নিজ নিজ মাদারটোন অর্থাৎ মাতৃভাষাতে সংগীত প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণ করে। কলেজের ওই দুই দিনের অনুষ্ঠানের মধ্যে শেষ দিন অর্থাৎ ৪ঠা এপ্রিল প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী ও সিধু কানু মিশন অনাথ আশ্রমের ভারপ্রাপ্ত নরেন হাঁসদা মহাশয়।
নরেন্দ্র হাঁসদা মহাশয় জানান যে বর্তমানে আমি নানান গ্রামে গ্রামে ও শহরে গান গেয়ে বর্তমান প্রজন্ম সমাজের মানুষ কে আমি সচেতন করছি। এবং আমাদের এই দেশের নানান সমস্যা অর্থাৎ বাল্যবিবাহ শিশু শ্রমিক জাতে রদ করা যায় ও পিছিয়ে পড়া সমাজের মানুষকে জাতে সচেতন করা যায় সে নিয়ে আমি দেশের মানুষকে সঙ্গীতের মাধ্যমে বুঝাচ্ছি। ঐদিন শালবনি কইমা কলেজে উপস্থিত নরেন হাঁসদা তার সুরের মাধ্যমে ওই কলেজের সমস্ত ছাত্র-ছাত্রীদের কে মুগ্ধ করেছেন এবং সঙ্গীতের মাধ্যমে নানান সচেতনতা মূলক কথা তিনি বলেছেন।এবং ওই দিন ওই কলেজে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন শিলদা কলেজের প্রফেসর গোপীনাথ টুডু। তিনিও একজন বিখ্যাত সঙ্গীতশিল্পী এবং তিনি বর্তমানে সংগীত নিয়ে রিসার্চ করছেন।
No comments:
Post a Comment