SANTHALDISHOM(সানতাল দিশোম): 08/19/18

Sunday 19 August 2018

“ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (BHARAT DISOM MAJHI MADOWA)”-র পক্ষ থেকে শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে দাবিপত্র পেশ।




“ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র পক্ষ থেকে পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঠিত আদিবাসী উন্নয়ন কোর কমিটির চেয়ারম্যান সাংসদ শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে দাবিপত্র পেশ।
পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় গঠিত আদিবাসী উন্নয়ন কোর কমিটির চেয়ারম্যান শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়, সাংসদ (Member of Parliament) এর নিকট আদিবাসী সমাজের বিভিন্ন দাবী দাওয়া পেশ করলেন আদিবাসী সামাজিক সংগঠন “ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”। মঙ্গলবার (14.08.2018) কলকাতায় শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাতে এই দাবী দাওয়া পেশ করেন “ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব। “ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের পক্ষে উপস্থিত ছিলেন দিশম মাঝি মাননীয় শ্রী পূর্ণচন্দ্র সরেন মহাশয়, দিশম গোডেৎ মাননীয় শ্রী সলিল মান্ডি মহাশয়, কেন্দ্রীয় কমিটির সভাপতি মাননীয় শ্রী প্রদীপ কুমার হাঁসদা মহাশয়, কেন্দ্রীয় কমিটির সাধারণ সম্পাদক মাননীয় শ্রী কার্ত্তিক হাঁসদা মহাশয়, কেন্দ্রীয় কমিটির কোষাধ্যক্ষ মাননীয় শ্রী জগন্নাথ সরেন মহাশয়, মহিলা মোর্চার পক্ষে মাননীয়া শ্রীমতি সুমিতা সরেন, ছাত্র-যুব মোর্চার পক্ষে মাননীয় শ্রী হালি হাঁসদা মহাশয়।
“ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব আদিবাসী উন্নয়ন কোর কমিটির চেয়ারম্যান মাননীয় শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে আদিবাসী সমাজের বিভিন্ন দাবী দাওয়া নিয়ে বিস্তারিত জানান। বর্তমান সময়ে আদিবাসী সমাজের বিভিন্ন সমস্যার প্রতি দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। সাঁওতালি শিক্ষা ব্যবস্থা, শিক্ষক নিয়োগ, জাল ST Caste Certificate, স্কুল-কলেজে আদিবাসী ছাত্র-ছাত্রীদের বিভিন্ন সমস্যা, প্রভৃতি বিষয়ে “ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব সাংসদ শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়কে অবগত করান। সাংসদ শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায় মনোযোগ সহকারে “ভারত দিশম মাঝি মাডোয়া (Bharat Disom Majhi Madowa)”-র কেন্দ্রীয় নেতৃত্বের দাবী দাওয়াগুলি শোনেন এবং সেই দাবী দাওয়াগুলি পুরন করার যথাসম্ভব চেষ্টা করবেন বলে আশ্বাস জানান। যে দাবী দাওয়া পুরনে সাংসদ শ্রী ঋতব্রত বন্দ্যোপাধ্যায়ের এক্তিয়ারের বাইরে, সেই দাবী দাওয়াগুলি উনি মুখ্যমন্ত্রী মাননীয়া মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের গোচরে আনবেন বলে জানান।

কৃতী আদিবাসীদের সংবর্ধনা করলেন পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।



৯ ই আগস্ট ২০১৮ বিশ্ব আদিবাসী দিবসের মঞ্চে ঝাড়গ্রামে কৃতী আদিবাসীদের সংবর্ধনা করলেন পশ্চিমবাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়।

জঙ্গলমহলের কৃতী আদিবাসীদের সংবর্ধনায় রাজনীতিকে দূরে সরিয়ে রাখলেন মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়৷ সাঁওতালি চলচ্চিত্রের জনপ্রিয় অভিনেত্রী বীরবাহা হাঁসদার হাতে তুলে দিলেন মানপত্র, শাল ও উত্তরীয়। অথচ ২০১৬ সালে বিনপুর বিধানসভা থেকে তৃণমূল প্রার্থীর বিরুদ্ধে দাঁড়িয়েছিলেন ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন) এর প্রতিষ্ঠাতা সভাপতি প্রয়াত নরেন হাঁসদার কন্যা বীরবাহা হাঁসদা। কিন্তু এ দিন তাঁকে সংবর্ধনা দিয়ে রাজধর্ম পালনে রাজনীতির ছোঁয়াচ লাগতে দিলেন না মমতা।
কয়েক বছর আগে রাজ্যের বিরুদ্ধে সরব হয়েছিলেন বিরবাহা। অনুমতি না নিয়ে মুক্তিধারা প্রকল্পের বিজ্ঞাপনে তাঁর ছবি ব্যবহার করা হয়েছিল বলে অভিযোগ করেছিলেন তিনি। এই নিয়ে জলঘোলা হলেও সরকারি তরফে কেউ মুখ খোলেননি। নব্বইয়ের দশকে পর পর দু’দফায় বিনপুরের বিধায়ক ছিলেন নরেন হাঁসদা। জঙ্গল মহলের আদিবাসী-মুলবাসী মানুষদের কাছে এখন দারুন জনপ্রিয় প্রয়াত ঝাড়খণ্ডী নেতা নরেন হাঁসদা। ১৯৯৯ সালে নরেনবাবু প্রয়াত হওয়ার পরে তাঁর স্ত্রী চুনিবালা হাঁসদাও বিনপুরের বিধায়ক হয়েছিলেন। মায়ের মতো বিরবাহাও সক্রিয় রাজনীতিতে পা রেখেছিলেন। তবে সফল হননি। ২০১১ সালে বিনপুর বিধানসভা নির্বাচনে ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন) দলের হয়ে দাঁড়িয়ে সিপিএমের কাছে হেরে যান বিরবাহা। ২০১৩ সালে ঝাড়গ্রাম পুরভোটে ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন) দলের প্রার্থী হয়ে ফের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থীর পরাজিত হন।
এর আগে মুখ্যমন্ত্রীর সরকারি জনসভায় ঝাড়গ্রামের বিভিন্ন শিল্পী ও সাংস্কৃতিক সংস্থার প্রতিনিধিদের আমন্ত্রণ জানানো হলেও ব্রাত্য ছিলেন বিরবাহা। ঝাড়খণ্ড পার্টি (নরেন)-এর বর্তমান সভানেত্রী চুনিবালা হাঁসদার কন্যা বীরবাহা এহেন স্বীকৃতি পেয়ে আপ্লুত। তিনি এ দিন বলেন, ‘মুখ্যমন্ত্রী আমাকে সংবর্ধনা দিয়েছেন৷ এর আগে ওডিশা, ঝাড়খণ্ড এবং বাংলাদেশ থেকেও পুরস্কার পেয়েছি৷ এখন নিজের ‘বাড়ি’তে সংবর্ধিত হয়ে বড় ভালো লাগছে৷ আমার রাজনীতির রং ছেড়েই মুখ্যমন্ত্রীর হাত থেকে পুরস্কার নিয়েছি৷’
সাঁওতালি ভাষার নাটক ‘চেৎ রে চিকেয়েনা’ (কীসে কী হল!) লিখে ২০০৭ সালে সাহিত্য অকাদেমি পুরস্কার পেয়েছেন ঝাড়গ্রাম শহরের বাসিন্দা খেরওয়াল সোরেন৷ রাষ্ট্রায়ত্ত ব্যাঙ্কের অবসরপ্রাপ্ত কর্মী খেরওয়াল সরেন এ দিন বেজায় খুশি৷ বললেন, ‘এর আগে রাজ্য সরকারের তরফে সারদাপ্রসাদ কিস্কু ও সাধু রামচাঁদ মুর্মু পুরস্কার পেয়েছি৷ কিন্তু আজকে রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে সংবর্ধনা পেয়ে আমি আপ্লুত৷ এই স্বীকৃতিই সাঁওতালি ভাষার একজন লেখক হিসেবে আমার কাছে বড় প্রাপ্তি৷ সাঁওতালি সাহিত্যের উপর প্রচুর লেখালেখি করলেও সবটা এখনও প্রকাশ করতে পারিনি৷ সরকার উদ্যোগী হলে সাঁওতালি সাহিত্যচর্চার ক্ষেত্রে আরও বেশি মানুষের কাছে পৌঁছনো যাবে৷ পশ্চিমবঙ্গ সাঁওতালি আকাদেমি থেকে বই প্রকাশনা বিষয়ে সাহায্য করা হলে সুবিধে হয়৷’
শুধু শিল্প-সাহিত্য জগৎ নয়, খেলাধুলার আঙিনাতেও জঙ্গলমহলের কৃতীরা নজর এড়াননি মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দপাধ্যায়ের৷ যেমন, তিরন্দাজিতে এশিয়া কাপে জয়ী হয়েছেন ঝাড়গ্রাম শহর থেকে প্রায় ৯০ কিলোমিটার দূরের নয়াগ্রামের ভালিয়াঘাটি গ্রামের বাসিন্দা সুপর্ণা সিং৷ তাঁকেও এ দিন ঝাড়গ্রাম স্টেডিয়ামের বিশ্ব আদিবাসী দিবসে অনুষ্ঠান মঞ্চ থেকে সংবর্ধনা দেন মমতা৷ ঝাড়গ্রাম জেলার নয়াগ্রামের বড়খাঁকরি জনকল্যাণ বিদ্যালয়ের দ্বাদশ শ্রেণিতে কলা বিভাগের ছাত্রী সুপর্ণা৷ তিনি তাইওয়ানে অনুষ্ঠিত ‘এশিয়া কাপ-২০১৮’ তে ব্রোঞ্জ পদক পেয়েছিলেন৷ এ দিন সুপর্ণা বলেন, ‘খুব ভালো লাগছে মুখ্যমন্ত্রীর কাছ থেকে পুরস্কার নিয়ে৷ তিনি বলেছেন ভালো হয়েছে, আরও ভালো করতে হবে৷’ জঙ্গলমহলের ভূমিপুত্র না হলেও, সুপর্ণার সাফল্যের কাণ্ডারি, তাঁর কোচ পি গঙ্গাধরকেও এ দিন সংবর্ধনা দেন মুখ্যমন্ত্রী৷ তাঁর আশ্বাস, এ বার থেকে ব্লকে ব্লকে কৃতী আদিবাসীদের সংবর্ধনা দেওয়ার ব্যবস্থা করবে সরকার।
আদিবাসী শিল্পকলার পৃষ্ঠপোষকতায় মুখ্যমন্ত্রীর আগ্রহ কতটা, এ দিন তার সাক্ষী রইল জঙ্গলমহল৷ এ দিন তিনি বিভিন্ন আদিবাসী পুরুষ ও মহিলাদের ধামসা-মাদল সহ নানা বাদ্যযন্ত্র উপহার দেন৷ পরিষেবা প্রদানের অনুষ্ঠানে দেখা গেল তিন আদিবাসী মহিলা লোকশিল্পীকে বুকে টেনে নিয়ে আলিঙ্গন করলেন মুখ্যমন্ত্রী৷

আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে SC/ST দের সংরক্ষণের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হবে তফশিলি জাতীয় কমিশন৷



আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST) দের জন্য আসন সংরক্ষণের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হবে তফশিলি জাতীয় কমিশন৷
আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে দলিতদের তথা তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST)-দের জন্য আসন সংরক্ষণের দাবিতে সুপ্রিম কোর্টের দ্বারস্থ হতে চলেছে তফশিলি জাতীয় কমিশন৷ বিশেষ সূত্রের খবর, সংরক্ষণের বিষয়ে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় (Aligarh Muslim University – AMU) কতৃপক্ষ অনড় থাকার কারণেই জাতীয় তফশিলি কমিশনের (National Commission for Schedule Caste) এই সিদ্ধান্ত। আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় নিজেদের সংখ্যালঘু প্রতিষ্ঠান হিসেবে দাবি করলেও তাদের কাছে এই মর্মে কোনও দস্তাবেজ বা কেন্দ্রীয় নথি নেই। শীর্ষ আদালতে দায়ের করা আবেদনে এ কথাই উল্লেখ করবে জাতীয় তফশিলি কমিশন৷ তা ছাড়া, এই বিশ্ববিদ্যালয় প্রতি বছর কেন্দ্রীয় অনুদানও গ্রহণ করে থাকে৷ সেক্ষেত্রে বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ের মত আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় কেন তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST) জন্য আসন সংরক্ষণ করবে না, তা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছে জাতীয় তফশিলি কমিশন৷ চলতি মাসেই শীর্ষ আদালতে দায়ের করা হতে পারে এই আবেদন৷ লোকসভা ভোটের আগে জাতীয় তফশিলি কমিশনের এই উদ্যোগকে অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ বলে মনে করছেন শীর্ষ আদালতের আইনজীবীরা৷ এক বর্ষীয়ান আইনজীবীর কথায়, ‘এটা শিক্ষায় গেরুয়াকরণের প্রয়াস মাত্র।’
উত্তরপ্রদেশের মুখ্যমন্ত্রী যোগী আদিত্যনাথই প্রথম সোচ্চার হয়েছিলেন আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST) সংরক্ষণের বিষয়টি নিয়ে৷ তাঁর যুক্তি ছিল, বেনারস হিন্দু বিশ্ববিদ্যালয়ে যদি তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST)দের জন্য আলাদা আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা থাকতে পারে, তা হলে জামিয়া মিলিয়া বিশ্ববিদ্যালয় বা আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ে এই ব্যবস্থা থাকবে না কেন? সেই সুরেই সুর মিলিয়েছে জাতীয় তফশিলি কমিশন৷ সম্প্রতি নয়াদিল্লিতে জাতীয় তফশিলি কমিশনের উচ্চপদস্থ আধিকারিকরা আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষের সঙ্গে বৈঠক করেছেন৷ উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য তারিক মনসুর৷ দেড় ঘন্টারও বেশি সময় ধরে চলা এই বৈঠকে কোনও ইতিবাচক বার্তা মেলেনি। জাতীয় তফশিলি কমিশনের চাপে নতিস্বীকার করেননি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার৷ জাতীয় তফশিলি কমিশনের তরফে অধ্যক্ষ ও বিজেপি সাংসদ রাম শঙ্কর কাঠেরিয়া আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের দাবির স্বপক্ষে কেন্দ্রীয় নথি দেখতে চান৷ সূত্রের খবর, এমন কোনও নথি আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের কাছে ছিল না৷ বৈঠকে কেন্দ্রীয় মানবসম্পদ উন্নয়ন মন্ত্রকের আধিকারিকরা জানান, তারা ইতিমধ্যেই শীর্ষ আদালতে হলফনামা দিয়ে জানিয়েছেন, আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় কোনও ভাবেই সংখ্যালঘু শিক্ষা প্রতিষ্ঠানের তালিকায় পড়ে না৷ এর পরই ওঠে কেন্দ্রীয় অনুদানের প্রশ্ন৷ এই বিশ্ববিদ্যালয় কেন তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST)-দের জন্য আসন সংরক্ষণের ব্যবস্থা করবে না, তা নিয়েও বিতর্ক দেখা দেয়৷ এর পরেই বৈঠক ছেড়ে বেরিয়ে যান আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য ও রেজিস্ট্রার৷
জাতীয় তফশিলি কমিশনের এক আধিকারিকের কথায়, ‘আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষের আচরণে সকলেই ক্ষুব্ধ৷ গত দশ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশন থেকে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয় সাত হাজার কোটি টাকা অনুদান নিয়েছে৷ এখন তফশিলি জাতি – উপজাতি (SC/ST)-দের সংরক্ষণ দিতে আপত্তি কেন? আমাদের অধ্যক্ষ স্থির করেছেন, অবিলম্বে ইউজিসি(UGC)-কে চিঠি লিখে আলিগড় মুসলিম বিশ্ববিদ্যালয়কে দেওয়া অনুদান স্থগিত করার কথা জানাবেন৷ দু’সপ্তাহের মধ্যে জাতীয় তফশিলি কমিশনের সব সদস্যদের নিয়ে বিশেষ বৈঠকের ব্যবস্থা করা হচ্ছে৷’

বীরভূম জেলার সিউড়িতে স্বাধীনতা সংগ্রামী বাজাল এর নামে মেলা

 বীরভূম জেলার সিউড়ির বড়বাগানের আব্দারপুর ফুটবল ময়দানে আয়োজিত হতে চলেছে ‘বীরবান্টা বাজাল মেলা-২০১৯’। ১৯শে জানুয়ারি এই মেলা আয়োজিত...